■ দু‘আ কবুল হবার শর্ত এবং টিপসঃ
দু'আ কবুলের জন্য কীছু শর্ত আছে! শর্ত আর টিপস কিন্তু এক নয়! শর্ত হলো যা না মানলে দু'আ কবুল হবে না! আর টিপস হলো, যা ফলো করলে কবুল হওয়ার চান্স বেড়ে যাবে ইন-শা-আল্লাহ। তবে এখন আলোচনা করা যাক দু'আ কবুল হবার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কিছু শর্ত এবং টিপস সম্পর্কে!
♦দুআ করার সময় অবশ্যই হাত তুলে দুআ করা। এটা মাস্ট বি করবেন। কোন ভাবেই বাদ যেন না যায়। কারণ আল্লাহ খালি হাতে তার বান্দাকে ফিরিয়ে দিতে লজ্জা পান।
♦দুআ করার শুরুতে আল্লাহ আযযা ওয়া জালের প্রশংসা দিয়ে শুরু করা। এখন সেটা নিজের ভাষায় বলেন, আর কোন দু'আর মাধ্যমে বলেন সেটা আপনার ইচ্ছে। সুবাহানাল্লাহি ওয়াবি হামদিহি, আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার ওয়ালিল্লাহিল হামদ, ইত্যাদি ইত্যাদি মাসনুন দু'আ ও বলতে পারেন।
♦দু'আর শুরুতে 'আল্লাহু আকবার কাবিরা, ওয়াল হামদুলিল্লাহি কাছিরা, ওয়া সুবহানাল্লাহি বুকরাতাও ওয়া আসিলা' এটাও বলবেন, চেষ্টা করবেন কষ্ট করে হলেও। হাদিসে আছে এ দুআ'র মাধ্যমে আসমানের দরজা খুলে যায়। আপনার দু'আ আসমানের মাধ্যমেই আল্লাহ'র কাছে যাবে, আসমানের দরজা খোলা থাকলে আরো সহজ।
♦দু'আ করার সময় আল্লাহ'র বিভিন্ন নামের মাধ্যমে স্মরণ করা, কিছু উল্লেখ করি।যেমন: ইয়া হাইয়্যু-ইয়া কাইয়্যুম, ইয়া আরশেল আযিম, ইয়া যুল যালালি ওয়াল ইকরাম, ইয়া-সাবুর, ইয়া গাফুর, ইয়া রহমান, ইয়া রহিম, ইয়া আহাদ, ইয়া সামাদ, ইয়া মুজিব, ইয়া আন নূর, ইয়া আর-রাফি, ইয়া বাসিত,ইয়া মুমিন, ইয়া মুহাইমিন,ইয়া মালিকউল মুলক। সব একবারে বলা লাগবে না,দোয়া করার সময় মাঝে দিয়ে এভাবে ডাকবেন।
♦মাস্ট বি রসূল সল্লালাহু আ'লাইহি ওয়াসাল্লামের উপর দরূদ পাঠ করবেন।এটা দু‘আর প্রথম দিকে, দু‘আর মাঝে এবং শেষে পড়ে নেয়া জরুরী!
♦যে অবস্থায় ই আমরা থাকি না কেন আল্লাহর কাছে শোকর আদায় করতে হবে! ভালো হোক কিংবা খারাপ সেটা দেখা যাবে না। আল্লাহ তা'আলা বলেছেন, যদি আমরা শুকরিয়া আদায় করি তাহলে আমাদের জন্য নেয়ামত আরো বৃদ্ধি করে দিবেন।
♦দু'আ কাবুলের সময় গুলো কাজে লাগাতে হবে। এ সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হয়েছে!
♦কিয়ামুল লাইল আদায়ের ব্যাপারে আরো বেশি জোড় দেয়া যায়। কারণ রাতের শেষ ভাগে আল্লাহ প্রথম আসমানে আসেন। আর তাহাজ্জুদ এমন একটি তীর যা তার লক্ষ্য কখনো বরবাদ করে না।
♦প্রতি ওয়াক্তে ফরয নামাযের পর যিকির শেষে দুআ করা। এক ওয়াক্তও যেন বাদ না যায় সেটা মাথায় রাখতে হবে!
♦সাজদায় দু'আ করা। কারণ এ সময় বান্দা তাঁর রবের নিকটবর্তী অবস্থায় থাকেন!
🔰
এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ২৩ টি সময়/স্হানের কথা আমরা নিচে উপস্থাপন করছিঃ
●● ০১] আযান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময় দু‘আ করলে তা কবুল করা হয়ঃ
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ
-------‘‘আযান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়ে দু‘আ ফেরত দেওয়া হয় না। অতএব, তোমরা এ সময়ে দু‘আ করো।’’
-----[আবু দাঊদঃ ১২৭৭, মাজমা‘উয যাওয়াইদঃ ১/৩৩৪, সহিহুত তারগিবঃ ১/১৮০, হাদিসটি সহিহ]
●● ০২] মুআযযিনের সাথে আযানের জবাব দেওয়ার পর যে দু‘আ করা হয়, তা কবুল হয়ঃ
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ -------"মুয়াযযিনগণ যা বলে, তুমি তা বলো (আযানের জবাব দাও)। যখন শেষ করবে, তখন আল্লাহর কাছে চাও; তুমি যা চাইবে, তোমাকে তা দেওয়া হবে।’‘
-----[আবু দাউদঃ ১/১৪২, সহিহুত তারগিবঃ ১/১৭৭, ১৮১, হাদিসটি হাসান]
●● ০৩] রাতের শেষভাগে দু‘আ কবুল হয় এবং
●● ০৪] ফরয নামাযের পর দু‘আ কবুল হয়ঃ
-------রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে প্রশ্ন করা হলো, ‘‘কোন (সময়) দু‘আ সবচেয়ে বেশি শোনা হয় বা কবুল করা হয়? তিনি উত্তরে বলেনঃ ‘‘রাতের শেষাংশে ও ফরয নামাযসমূহের পর।’’
-----[তিরমিযিঃ ৩৪৯৯, হাদিসটি হাসান]
●● ০৫] আযানের সময় দু‘আ কবুল হয় এবং
●● ০৬] যিহাদের উত্তপ্ত ময়দানে দু‘আ কবুল হয়ঃ
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ
------"দুটি সময়ের দু‘আ ফিরিয়ে দেওয়া হয় না অথবা খুব কমই ফিরিয়ে দেওয়া হয়: আযানের সময় দু‘আ এবং যখন যুদ্ধ তীব্র রূপ ধারণ করে(তখনকার দু‘আ)।’’
-----আবু দাউদঃ ২৫৪০, হাদিসটি সহিহ]
●● ০৭] ইকামাতের সময় দু‘আ কবুল হয় এবং
●● ০৮] যিহাদে সারিবদ্ধ হয়ে দাঁড়ানোর পরঃ
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ
-------"দুটি সময় কোনও দু‘আকারীর দু‘আ ফিরিয়ে দেওয়া হয় না! নামাযের ইকামাতের সময় এবং আল্লাহর রাস্তায় (যিহাদে) সারিবদ্ধ হয়ে দাঁড়ানোর সময়।’’
-----[সহিহ ইবনু হিব্বানঃ ১৭৬৪, হাদিসটি সহিহ]
●● ০৯] জমজমের পানি পান করার সময়ঃ
রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ ‘------'‘জমজমের পানি ওই উদ্দেশ্য হাসিলে সহায়ক, যে উদ্দেশ্য নিয়ে তা পান করা হয়।’’
-----[ইবনু মাজাহঃ ৩০৬২, হাদিসটি হাসান]
●● ১০] সিজদায় দু‘আ কবুল হয়ঃ
নাবী কারীম সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ -------‘‘বান্দা যখন সিজদারত থাকে, তখন সে তার রবের সবচেয়ে নিকটবর্তী হয়। কাজেই তোমরা (এ সময়ে) বেশি বেশি দু'আ করবে।’’
-----[সহিহ মুসলিমঃ ৪৮২]
●● ১১] দু‘আ ইউনুস দিয়ে দু‘আ করাঃ
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ
-------যুন্নুন (ইউনুস আঃ) মাছের পেটে দু‘আ করেছিলে,
لَا إِلٰهَ إِلَّا أَنْتَ سُبْحٰنَكَ إِنِّيْ كُنْتُ مِنَ الظّالِمِيْنَ
▪কোনো মুসলিম যে বিষয়েই এভাবে (আল্লাহকে) ডেকেছে, তিনি তার ডাকে সাড়া দিয়েছেন।’’
-----[তিরমিযিঁ ৫/৪৯৫, মাজমাউয যাওয়াইদঃ ৭/৬৮, হাদিসটি সহিহ]
●● ১২] স্বাচ্ছন্দ্য ও প্রাচুর্যের সময় বেশি বেশি দু‘আ করলে কঠিন সময়ে দু‘আ কবুল হয়ঃ
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ
-------"যার মন চায়—তার কষ্ট ও দুশ্চিন্তার সময় তার দু‘আ কবুল হোক, সে যেন প্রাচুর্যের সময় বেশি বেশি দু‘আ করে।’’
-----[তিরমিযিঃ ৩৩৮২, হাদিসটি হাসান]
●● ১৩] বৃষ্টির সময় দু‘আ কবুল হয়।
নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, “দুটি দু‘আ প্রত্যাখ্যান করা হয় না। আযানের সময়ের দু‘আ ও বৃষ্টির নীচের দু‘আ।” [সহিহ আল জামি’: ৩০৭৮, হাদিসটি সহিহ]
●● ১৪] আল্লাহর ইসমে ‘আযম (মহিমান্বিত নাম) দিয়ে দু‘আ করলে দু‘আ কবুল হয়ঃ
-------:এক ব্যক্তি নামাযের বৈঠকে আল্লাহর ইসমে ‘আযম দিয়ে দু‘আ করছিলেন। তখন রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ ‘‘নিশ্চয়ই সে আল্লাহর কাছে তাঁর ইসমে আযম ধরে দু‘আ করেছে, যে নামে ডাকলে তিনি সাড়া দেন এবং যে নামে চাইলে তিনি প্রদান করেন।’’
---''[সহিহু সুনানিন নাসাঈঃ ১/২৭৯, হাদিসটি সহিহ]
■▪ইসমে আযমের উপর শীঘ্রই বিস্তারিত পোস্ট আসবে ইন শা আল্লাহ্!▪■
●● ১৫] মুসিবতের সময় বিশেষ দু‘আ পড়লে তা কবুল হয়। শিখে নিন দু‘আটিঃ
উম্মে সালামাহ্(রাঃ) বলেনঃ আমি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি,
.إِنَّا لِلّٰهِ وَإِنَّا إِلَيْهِ رَاجِعُونَ، اَللّٰهُمَّ اَجُرْنِي فِي مُصِيْبَتِي ، وَأَخْلِفْ لِي خَيْرًا مِنْهَا
▪মোটামুটি উচ্চারণঃ
-------ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রা-জি‘ঊন। আল্লাহুম্মা আজুরনি ফী মুসী-বাতি, ওয়া আখলিফ লি খাইরাম মিনহা@
▪অর্থঃ
-------"নিশ্চয়ই আমরা আল্লাহর জন্য এবং তাঁর দিকেই আমাদের প্রত্যাবর্তন। হে আল্লাহ! আপনি আমাকে আমার এই মুসিবতে প্রতিদান দিন। আমাকে এর পরিবর্তে এর চেয়েও উত্তম কিছু দিন।
-------"যদি কোনো মুসলিম বিপদগ্রস্ত হয়ে এ কথাগুলো বলে, তবে আল্লাহ্ তাকে অবশ্যই উক্ত ক্ষতির পরিবর্তে উত্তম বিষয় দান করবেন।’’
●▪উম্মে সালামাহ(রাঃ) বলেনঃ
-------"আমার স্বামী আবু সালামার মৃত্যুর পর আমি চিন্তা করলাম, আবু সালামার চেয়ে আর কে ভালো হতে পারে? তারপরও আমি এই (উপরে বর্ণিত) কথাগুলো বললাম। তখন আল্লাহ্ আমাকে আবু সালামার পর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে স্বামী হিসেবে প্রদান করেন।"
-----[সহিহ মুসলিমঃ ১/৬৩১-৬৩২]
●● ১৬] দু‘আর শুরুতে আল্লাহর প্রশংসা ও গুণ বর্ণনা করা এবং এরপর রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়া সাল্লাম এর উপর দরূদ শরীফ পাঠ করা ও একইভাবে দু‘আ শেষ করাঃ
একবার ইবনে মাস'ঊদ(রাঃ) সালাতের বৈঠকে বসে প্রথমে আল্লাহর প্রশংসা ও গুণ বর্ণনা করেন, অতঃপর রাসূল সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়াসাল্লামের উপর দরূদ পাঠ করেন, তারপর নিজের জন্য দু‘আ করেন। তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ "‘চাও, তোমাকে দেয়া হবে; চাও, তোমাকে দেয়া হবে।’’
-----[তিরমিযিঃ ৫৯৩, হাদিসটি হাসান]
●▪আরেকজন ব্যক্তি প্রথমেই নিজের জন্য চাওয়া শুরু করেন। তাকে দেখে নাবীজি সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ
-------"সে অনেক বেশি তাড়াহুড়া করে ফেলেছে।’’
-----[আবু দাউদঃ ১৪৮১, হাসান]
●▪দু‘আর শেষদিকে আবারও প্রথমে আল্লাহর প্রশংসা ও গুণ বর্ণনা করা অতঃপর নাবীজি সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়াসাল্লামের উপর দরৃদ পড়ার মাধ্যমে দু‘আ শেষ করা।
-----[ইবনুল কায়্যিম, জালাউল আফহামঃ৩৭৫]
নেক আমলের উসিলা দিয়ে দু‘আ করলে আল্লাহ্ কবুল করেন।
●● ১৭] নেক আ'মলের উছিলা করে দু'আ করাঃ
-------একবার তিন ব্যক্তি একটি গুহায় আটকা পড়েছিলো। উপর থেকে একটি বিশাল পাথর গড়িয়ে পড়ে গুহার মুখে এসে আটকে যায়। এমন কঠিন অবস্থায় তিনজনই তাদের বিভিন্ন নেক আমলের উসিলা দিয়ে আল্লাহর কাছে দু‘আ করেছিলেন। আর আল্লাহ তাঁদের দু‘আ কবুল করে পাথরটি সড়িয়ে দিয়েছিলেন।"
-----[সহিহ বুখারিঃ ২২১৫]
●● ১৮] রাতে ঘুম ভেঙ্গে গেলে বা ঘুম থেকে জেগে ওঠার পর বিশেষ একটি দু‘আ পড়া এবং এরপর যা দু‘আ করা হয়, তা কবুল হয়!
■▪আমরা অন্য কোনো পোস্টে এটি নিয়ে আলোচনা করব ইন শা আল্লাহ!▪■
-----[সহিহ বুখারিঃ ১১৫৪]
●● ১৯] জুমু‘আর দিনে আসরের পর, মাগরিবের পূর্বে দু‘আ কবুল হয়ঃ
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ -------"জুমু‘আর দিনের বারো ঘন্টার মধ্যে একটি বিশেষ মুহূর্ত রয়েছে, তখন কোনো মুসলিম আল্লাহর নিকট যে দু‘আই করে, আল্লাহ তা-ই কবুল করেন। তোমরা সেই মুহূর্তটিকে আসরের শেষ দিকে সন্ধান করো।”
-----[নাসাঈ, আবু দাউদঃ ১০৪৮, হাদিসটি সহিহ]
●● ২০] যিকরের মজলিসে দু‘আ কবুল হওয়ার অধিক সম্ভাবনা রাখে।
-----[সহিহ বুখারিঃ ৬৪০৮]
●● ২১] আরাফার দিনে দু‘আ কবুল হওয়ার অত্যন্ত সম্ভাবনা থাকে।
-----[তিরমিযিঃ ৩৫৮৫, হাদিসটি হাসান গারিব]
●● ২২] জোরে কিরাতবিশিষ্ট নামাযে ইমাম যখন সূরা ফাতিহার পর "আমীন" বলেন, তখন মুক্তাদিও যদি একই সাথে আমীন বলন, তখন সেটি কবুল হওয়ার সম্ভাবনা রাখে।
-----[সহিহ বুখারিঃ ৭৮০ ও ৭৮২]
●● ২৩] কারো মৃত্যুর পর মৃত ব্যক্তির জন্য মানুষের দু‘আ কবুল হওয়ার সম্ভাবনা রাখে।
-----[সহিহ মুসলিমঃ ৯২০]
■▪ইয়া আল্লাহ তা'আলা! আমাদের সবাইকে সঠিক এবং পরিপূর্ণ ভাবে জানার, বোঝার এবং মেনে চলার ও বেশি বেশি করে দু'আ ও অন্যান্য নেক আমল করার তাওফীক দান করুন এবং আমাদের সবাইকে ক্ষমা, কবুল ও হিফাযত করুন (আ-মীন)।।
إرسال تعليق